হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিংইনস্টিটিউট(এইচ.এম.আই)
হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউট (এইচএমআই) বিশ্বের অন্যতম প্রধান পর্বতারোহণ ইনস্টিটিউট। ১৯৫৪ সালের ৪ নভেম্বর ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পন্ডিত জওহরলাল নেহেরু ছাড়া অন্য কেউ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, প্রয়াত তেনজিং নরগে শেরপা ও স্যার এডমুন্ড হিলারি দ্বারা পর্বত এভারেস্টের প্রথম সফল আরোহণের স্মরণার্থী। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রধান পর্বতারোহণ ইনস্টিটিউট হওয়ায় এইচএমআইকে ভারতীয় পর্বতারোহণের মক্কাও বলা হয়। ইনস্টিটিউটের একটি আন্তর্জাতিক খ্যাতি রয়েছে এবং বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার মানুষকে পর্বতারোহণ এবং জোটবদ্ধ অ্যাডভেঞ্চার ক্রিয়াকলাপে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
ফটো সংগ্রহশালা
কিভাবে পৌছব:
আকাশ পথে
বাগডোগরা, 90 কে.এম. (এনএইচ 110 এর মাধ্যমে) দার্জিলিং থেকে দূরে, কলকাতা, দিল্লি এবং গুয়াহাটির মতো বড় শহরগুলির বিমানগুলির সাথে সংযুক্ত নিকটতম বিমানবন্দর।
ট্রেনে
দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে স্টেশন (নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে স্টেশন থেকে ৮৮ কিলোমিটার) ছাড়াও দুটি নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন হ’ল শিলিগুড়ি এবং নিউ জলপাইগুড়ি। এই রেল স্টেশনগুলির কলকাতা, দিল্লি, গুয়াহাটি এবং ভারতের অন্যান্য বড় শহরগুলির সাথে সরাসরি রেল যোগাযোগ রয়েছে।
সড়ক পথে
রাস্তা দিয়ে দার্জিলিংয়ের প্রধান প্রবেশপথটি শিলিগুড়ি, K 77 কিলোমিটার দূরে is (এনএইচ 55 এর মাধ্যমে), যা ভারতের সমস্ত বড় শহরগুলির সাথে সংযুক্ত। শিলিগুড়ির তেনজিং নরগে বাসস্ট্যান্ড থেকে বাস পরিষেবা পাওয়া যায়। ছোট গাড়িগুলি বিমানবন্দর, রেল স্টেশন, মোটর সিন্ডিকেটস / পুলিশ মোটর স্ট্যান্ড থেকে সিট ভাগাভাগি / ভাড়া নেওয়ার ক্ষেত্রেও পাওয়া যায়। এনজেপি রেলস্টেশন এবং বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে প্রি-পেইড ট্যাক্সি স্ট্যান্ডের সুবিধাও নেওয়া যেতে পারে। শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং পৌঁছানোর জন্য যে চারটি রুট বেছে নিতে পারেন সেগুলি হ’ল: i) তিন্ধারিয়া – কুরসিয়ং রুট ii) দুধিয়া – মিরিক রুট iii) রোহিনী রুট ঈ) পানখাবরী